ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৪-ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪।
বন্ধুরা ইউরোপ মহাদেশের অনেক দেশে প্রায় বিদেশী কর্মী জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়। বাংলাদেশ থেকে অনেকে ইউরোপে কাজের জন্য যেতে আগ্রহ প্রকাশ করেন, তাই ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪ সম্পর্কে যারা জানতে চান তারা পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের আর্টিকেলে আমরা ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪ সম্পর্কে আলোচনা করবো। ইউরোপ কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৪ এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ আরো বিভিন্ন প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। যারা আজকে ইউরোপের কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৪ এবং ইউরোপের কর্মী নিয়োগ ২০২৪ সম্পর্কে জানতে চান তারা আর্টিকেলটি পড়ে নিন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৪-ইউরোপের কর্মী নিয়োগ ২০২৪ সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর জেনে নিন।
প্রশ্নঃ ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৪-ইউরোপের কর্মী নিয়োগ ২০২৪ এবং ইউরোপে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং ইউরোপ যেতে হলে কি কি করতে হবে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
- ইউরোপে আইটি বিশেষজ্ঞ
- ইঞ্জিনিয়ার
- শিক্ষক
- স্বাস্থ্য সেবা বিশেষজ্ঞ এবং
- ডিজিটাল মার্কেটিং পদে বিদেশী কর্মী বা জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে।
ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদন করতে হলে প্রথমে তাকে একটি চাকরি পেতে হবে। তারপর নিজ দেশের ইউরোপ দূতাবাস হতে তার প্রয়োজনে সমস্ত কাগজপত্র জমা দিয়ে ভিসার জন্য ইন্টারভিউ তে মনোনীত হলেই ভিসা আবেদন সম্পন্ন হবে।
ইউরোপে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে যে সমস্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হয় সেগুলো হলোঃ
- ভিসা আবেদন পত্র
- একটা পাসপোর্ট
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- রাউন্ড ট্রিপ ফ্লাইট রিজার্ভেশন
- রেসিডেন্স পারমিট
- স্বাস্থ্য বীমা
- একাডেমির যোগ্যতার প্রমাণপত্র এবং
- ভাষাগত যোগ্যতা প্রমাণ পত্র ইত্যাদি।
ইউরোপে বিভিন্ন পদে কর্মী নিয়োগ-ইউরোপে কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি-ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪।
বন্ধুরা চলতি বছরে বিভিন্ন পদে ইউরোপে কর্মী নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪ এর বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী যে সকল পদে দক্ষ জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে তা নিয়ে আমরা আজকের আর্টিকেলটি আলোচনা করব।
- আইটি বিশেষজ্ঞঃ বন্ধুরা প্রায় প্রতিটি কোম্পানিতেই তাদের সিস্টেম সম্পূর্ণরূপে ডিজিটালাইজড, তাই আইটি বিশেষজ্ঞদের চাহিদা ইউরোপীয় চাকরির বাজারে বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছে। আইটি বিশেষজ্ঞরা প্রাথমিকভাবে তাদের সম্ভাব্য সর্বাধিক কার্যকর ফলাফল নিশ্চিত করে থাকে। এই পদে চাকরি পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে তাদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ের উপর ডিগ্রী থাকতে হবে। ডিউটি টাইম সপ্তাহে পাঁচ ঘণ্টা করে মোট ৩৫ ঘন্টা। বেতন প্রতিবছরে ৪৫০০০-৫৫০০০ হাজার ইউরো যা বাংলাদেশি টাকায় কনভার্ট করলে প্রায় ৫,২০০,০০০ থেকে ৬,৩০০,০০০ টাকা।
- ইঞ্জিনিয়ারঃ বন্ধুরা বিশেষভাবে প্রকৌশলী তে স্নাতকদের ইউরোপে অধিক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা রয়েছে। এই পদে চাকরি পেতে হলে অবশ্যই আপনার সকল বিষয়ের প্রতি উচ্চতর ডিগ্রি থাকতে হবে। ডিউটি টাইম প্রতি সপ্তাহে ৫ ঘন্টা করে মোট ৩৫ ঘন্টা। বেতন প্রতিবছরে 40 হাজার থেকে ৫০ হাজার ইউরো যা বাংলাদেশি টাকায় যদি কনভার্ট করেন তাহলে ৪৭ থেকে ৫৯ লক্ষ টাকার মত।
- স্বাস্থ্যসেবা বিশেষজ্ঞঃ বন্ধুরা বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশে ক্রমবর্ধমান আকারে জনসংখ্যার সাথে সাথে মেডিকেল বা স্বাস্থ্য কর্মীদের চাহিদা প্রতিনিয়তই বাড়ছে যা ইইউ EU-তে আবেদন করার জন্য বিদেশী কর্মীদের ক্যারিয়ার এবং চাকরির নিশ্চয়তা দেয়া হয়। এসব পদে যে সমস্ত ডাক্তার ও নার্সরা তাদের সমস্ত বিষয়ের উপর ডিগ্রী রয়েছে তারা আবেদন করতে পারবেন তাদের বেতন হবে বছরে ৮৭ হাজার থেকে 93 হাজার ইউরো যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় এক ১ কোটি থেকে ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকার মত।
- শিক্ষকঃ ইউরোপে শিক্ষকতা পেশায় চাহিদা রয়েছে। বিশেষ করে ইংরেজি তে ভালো শিক্ষকদের চাহিদা বেশি। ইউরোপে জীবিকা নির্বাহ করতে চাওয়া বিদেশিদের জন্য কিন্তু ইংরেজি শেখানোর মতো শিক্ষামূলক চাকরি হলো একটি সেরা পেশা বা ক্যারিয়ারের বিকল্প হিসেবে শিক্ষক তাকেই চালিয়ে যেতে হয়। এক্ষেত্রে একজন শিক্ষকের সকল বিষয়ের প্রতি ডিগ্রী অর্জন করতে হবে। যার বেতন হবে বছরে বাষিক ৫৩ থেকে ৬৫ হাজার ইউরো। যা বাংলাদেশ টাকার অনুপাতে ৬০ থেকে ৭৫ লক্ষ টাকা।
- ডিজিটাল মার্কেটিংঃ যে সকল অনলাইন বিশেষজ্ঞরা ইউরোপে চাকরি এবং সাধারণত কে খুজে তাদের জন্য একটি চমৎকার পেশা হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং এবং মাল্টিমিডিয়া কাজের একটি বিশেষ সুবিধা হল সেগুলোকে আয়ের একটি অতিরিক্ত উৎস হিসেবে গড়ে তোলা। এই পদে চাকরি পেতে হলে কিন্তু অনলাইন বিষয় আপনার পর্যাপ্ত ধারণা থাকতে হবে। আপনার প্রিয় প্রতিষ্ঠান হতে ডিগ্রী অর্জন করতে হবে। তাহলে আপনার বেতন বার্ষিক ২৫ থেকে ৩৭ হাজার ইউরো যে বাংলাদেশ টাকার অনুপাতে প্রায় ২৯ থেকে ৪৪ লক্ষ টাকা।
ইউরোপের কাজের ভিসা আবেদন-ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৪-ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪
আমরা আপনাদেরকে পূর্বে বলেছি যে ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদন করতে হলে প্রথমেই তাকে একটি চাকরি পেতে হবে এরপর তার নিজ দেশ হতে ইউরোপীয় দূতাবাস থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং ভিসার জন্য ইন্টারভিউ দিতে হবে এবং ইন্টারভিউ এ মনোনীত হলেই কেবল তিনি ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে পারেন।
ইউরোপীয় কোম্পানিগুলি এবং নন ইউরোপিয়ান নাগরিকদের জন্য আবেদন বিবেচনা করা হয়ে থাকে যদি তারা শূন্য পদ পূরণের জন্য EU এর মধ্যে কাউকে খুঁজে না পাই সে ক্ষেত্রে। অনেক ইউরোপীয় দেশ তাদের দক্ষ জনবল নিয়োগের অভাবে সম্মুখীন হয়ে থাকে যা তাদের কর্মসংস্থানের জন্য ইউরোপের বাইরের জনবল বা কর্মীদের দিকে তাকাতে বাধ্যকতা দিয়ে থাকে। তাই যথাযথ বাংলাদেশের নাগরিকরা ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪ এর নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করলে চাকরি পেতে পারেন।
ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৪-বা ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদন এর প্রক্রিয়া
- প্রথমেই আবেদনকারীকে যে দেশে কর্মরত হতে চান সে দেশের এমপ্লয়ি ভিসা কি অফার দিয়েছে তা পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
- এরপর তিনি ইউরোপের কাজের ভিসার জন্য যোগ্য প্রার্থী কিনা তা নির্বাচন করে দেখতে হবে বা নির্ণয় করতে হবে।
- একটি EU কাজের ভিসার জন্য মানদন্ড বা ফরম পূরণ করতে হবে কিছু দেশে ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে তার পূর্বেই তাদেরকে চাকরি পেতে হয়। ভিসা পাওয়ার জন্য আবেদন করার আগে একজন আবেদনকারীকে এই ধরনের সকল প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছেন কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে।
- কর্মসংস্থান ভিসার জন্য তার সকল কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখতে হবে।
- নির্দেশের ইউরোপীয় দূতাবাসে ভিসা আবেদনের জন্য ইন্টারভিউ এর সময়সূচি নির্ধারণ করে তাকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।
- এপয়েন্টমেন্ট এর সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে সাক্ষাৎকারের সহিত অংশ নিতে হবে।
- এরপর তার ভিসা প্রক্রিয়াকরণ এর জন্য অপেক্ষমান হতে হবে। বা অপেক্ষা করতে হবে
[বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ বন্ধুরা ইউরোপে কর্মরত ভিসার জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে এটি একমাত্র আদর্শ পদ্ধতি সঠিক প্রক্রিয়া এক দেশ থেকে অন্য দেশে কোন কোন সময়ের ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে]
ইউরোপে কাজের ভিসার প্রয়োজনীয় নথিপত্র-ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র-ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪
বন্ধুরা আমরা পূর্বেও এ কথাটি আর্টিকেলের শুরুতে বলেছি যে ইউরোপে কাজের ভিসার প্রয়োজনীয় যে সকল নথি বা কাগজপত্র প্রয়োজন সেগুলো হলো আবেদনকারীর আবেদন পত্র, পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, রাউন্ড ট্রিপ ফ্লাইট রিজার্ভেশন, রেসিডেন্স পারমিট, স্বাস্থ্য বীমা, একাডেমিক যোগ্যতার প্রমাণপত্র, ভাষাগত যোগ্যতা প্রমাণপত্র ইত্যাদি।
ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদন করতে যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হয় এ সমস্ত কাগজপত্র ভিসা আবেদনের সময় জমা দিতে হবে ইউরোপীয় কর্মী নিয়োগ ২০২৪ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ইউরোপের কাজে ভিসার জন্য আবেদন করতে যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন তা হলোঃ
ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
- আবেদনপত্র ঃ ভিসা আবেদনকারীর আবেদন পত্র সম্পূর্ণভাবে পূরণ করা হলে এবং এর দুইটি ফটোকপি প্রয়োজন হবে উভয় কফির বিপরীত পাশে অবশ্যই আবেদনকারীর স্বাক্ষর থাকতে হবে।
- তিন মাসের মধ্যে সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুইটি ছবির সঙ্গে আনতে হবে।
- একটি বৈধ পাসপোর্ট ঃ পাসপোর্ট এক বছরের বেশি পুরনো হওয়া যাবে না এবং যে তারিখে ভিসা আবেদনকারী ইউরোপ থেকে নিজ দেশে ফিরবে তারপরও কমপক্ষে আরো তিন মাসের জন্য তার বৈধতা থাকতে হবে।
- রাউন্ড ট্রিপ ফ্লাইট রিজার্ভেশনঃ এটি ইউরোপীয় এলাকা থেকে প্রবেশ এবং প্রস্থানের তারিখ ও ফ্লাইট নম্বর নির্দেশ করে থাকে।
- চিকিৎসা বীমা/স্বাস্থ্য বীমা ঃ হাসপাতালে যত সহকারে যে কোন চিকিৎসা এবং জরুরি অবস্থার জন্য ও চিকিৎসা জরুরি অবস্থার কারণে নিজের দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য তাকে ৩০০০০ ইউরো সমমূল্যের একটি বীমা করতে হবে এই বিমা অবশ্যই ইউরোপে এলাকার মধ্যে যেন বৈধতা থাকে সে বিষয়ে মাথায় রাখতে হবে।
- রেসিডেন্স পারমিট/বাসস্থানের প্রমাণ পত্র ঃ ইউরোপে গিয়ে ফাটার ব্যবস্থা অর্থাৎ রেসিডেন্স পারমিট এর নিয়ম অনুযায়ী যা প্রমাণ করবে ইউরোপে গিয়ে আবেদনকারী কোথায় থাকবে তা নির্দেশ করবে।
- চাকরির চুক্তিপত্র ঃ কর্মী এবং নিয়োগ কারীর মধ্যে স্বাক্ষরিত যে সকল কাগজপত্র বা চুক্তিপত্র রয়েছে সেগুলো নিয়োগ কালকে অবশ্যই ইউরোপের নাগরিক হতে হবে।
- একাডেমীর যোগ্যতার প্রমাণপত্র ঃ ডিপ্লোমা বা স্নাতক পাসের যে সকল সার্টিফিকেট রয়েছে সে সমস্ত সার্টিফিকেট এবং এগ্রেডের ট্রান্সক্রিপ্ট বা স্ক্রিনশট বা কম্পোস্ট কপি ইত্যাদি সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে।
- ভাষাগত যোগ্যতা প্রমান পত্রঃ যে দেশের কোম্পানিতে আপনার চাকরি হবে সে সকল দেশের অফিশিয়াল ভাষা জ্ঞানের একটি নির্দিষ্ট স্থল পূরণ করে আপনাকে চাকরিতে নিযুক্ত হতে হবে পাশাপাশি আপনার ইংরেজি ভাষার প্রতি দক্ষতা থাকতে হবে।
বহুল প্রচলিত কিছু প্রশ্ন উত্তর-ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৪-ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪
প্রশ্নঃ ইউরোপের দেশগুলোর নাম কি কি? ইউরোপের দেশ কোনগুলো?
উত্তরঃ ভ্যাটিকান সিটি, পর্তুগাল, নরওয়ে, ইউক্রেন, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, সুইডেন, স্পেন, সুইজারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া, স্লোভাকিয়া, সান মারিনো, মেসিডোনিয়া, মাল্টা, সার্বিয়া, রাশিয়া, রোমানিয়া, পর্তুগাল, পোল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, মন্টি নিগ্রো, মলদোভা, মোনাকো, জর্জিয়া, জার্মানি, লিস্টেনস্টাইন, লিথুয়া নিয়া, লাভভিয়া, কাজাকাস্তান, ইতালি, আয়ারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, গ্রীস, জার্মানি, বেলজিয়াম, হারজেগোভিনা, ক্রোয়েশিয়া, বুলগেরিয়া, অস্ট্রিয়া, আজারবাইজান, আর্মেনিয়া, এন্ডোরা, অ্যালবেনিয়া, বেলারুশ, ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, সাইপ্রাস, চেক প্রজাতন্ত্র ও।
প্রশ্নঃ কত বছর বয়স হলে ইউরোপ যাওয়া যায়? কত বছর বয়স হলে ইউরোপ যেতে পারবো?
উত্তরঃ আপনার যদি ২১ থেকে ৪০ বছর বয়স হয়ে থাকে তাহলে আপনি ইউরোপে কাজের ভিসায় যেতে পারেন।
প্রশ্নঃ ইউরোপে কাজের ভিসায় শিক্ষাগত যোগ্যতা কি লাগে? ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা কতটুকু প্রয়োজন হয়?
উত্তরঃ ইউরোপের কাজের ভিসায় যেতে হলে আপনাকে নূন্যতম ব্যাচেলর ডিগ্রী থাকতে হবে।
উপসংহারঃ ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদনের নিয়ম ২০২৪-ইউরোপের কর্মী নিয়োগ ২০২৪।
বন্ধুরা ইউরোপ মহাদেশের মধ্যে ৫০ টি দেশ নিয়ে গঠিত তাই ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৪ বলতে শুধু ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কর্মী নিয়োগের ব্যাপারে কিন্তু বলা হয়েছে তাছাড়া ইউরোপের প্রতিটি দেশের কিন্তু এক একটি শ্রম আইন রয়েছে। তাই আমরা আমাদের আজকেরই আর্টিকেলের মধ্যে ইউরোপে কর্মী নিয়োগ সম্পর্কে খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছি আর্টিকেল সম্পর্কিত যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন বা মতামত থেকে থাকে তাহলে আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং সেই সাথে এমন আরো লেখা পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট এর সঙ্গেই থাকুন এবং নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ। ২০২
বন্ধুমহল আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url