বাংলাদেশ , ভারত , মিয়ানমার , নেপাল এর জলবায়ু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

সুপ্রিয় পাঠক বিন্দু আজকে আমরা বাংলাদেশের জলবায়ু সহ আরও তিনটি দেশের  জলবায়ু সম্পর্কে জানব। যেমন ভারতের জলবায়ু মিয়ানমারের জলবায়ু নেপালের জলবায়ু তো চলুন আর দেরি না করে জেনে নিন চারটি দেশের  জলবায়ু সম্পর্কে বিস্তারিত

বাংলাদেশ , ভারত , মিয়ানমার , নেপালর এর জলবায়ু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

পোস্ট সূচিপত্র এক নজরে দেখে নিন

বাংলাদেশের জলবায়ু

বাংলাদেশের জলবায়ু মোটামুটি উষ্ম আদ্র ও ভাব সমভাবাপন্ন মৌসুমী জল বায়ু প্রভাব এখানে এত অধিক যে সামগ্রিকভাবে এ জলবায়ু ক্রান্তনীয় মৌসুম জলবায়ু নামে পরিচিত। দক্ষিণ এশিয়া সামগ্রিক বায়ু অঞ্চলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বাংলাদেশের বছরে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের ছয়টি ঋতু দেখা যায় ।

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের মধু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত

যেমন গ্রীষ্ম বর্ষা শরৎ হেমন্ত শীত ও বসন্ত কিছুটা তার পণ্য নয় কিন্তু এখানে কখনো একটি অন্যান্য শীত প্রধান বা গ্রীষ্ম প্রধান দেশের মতো চরমভাবাপন্ন হয় না। তবে বাংলাদেশের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে ছয়টি ঋতুকে প্রধান তিনটি ঋতু হিসেবে দেখানো যায় শীতকাল ,গ্রীষ্মকাল, বর্ষাকাল।

শীতকাল 

প্রতিবছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত বাংলাদেশী শীতকাল। এ সময়ে সূর্য দক্ষিণ গোলার্ধে থাকাই বাংলাদেশের রাশি তির্যকভাবে পড়ে এবং উত্তর পর্বের পরিমাপ যথেষ্ট কমে যায়। শীতকাল সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পরিমাপ যথাক্রমে  ওর ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জানুয়ারি মাস বাংলাদেশের শীত তম মাস এ মাসে গড় তাপমাত্রা ১৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা স ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এ সময় দক্ষিণ সমুদ্র উপকূল থেকে উত্তর দিকে তাপমাত্রা কমে আসে সমতা রেখাগুলো অনেকটা সোজা হয়ে পূর্ব-পশ্চিমে অবস্থান করে ।

জানুয়ারি মাসে গড় তাপমাত্রা চট্টগ্রামে প্রায় ২০ ডিগ্রি নোয়াখালীতে ১৯.৪ডিগ্রি সেলসিয়াস ঢাকায় ১৮.৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস বগুড়ায় ১৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তবে কোন কোন সময় উত্তর অঞ্চলে তাপমাত্রা আরও কম হয়ে থাকে।

গ্রীষ্মকাল

মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল। এটি দেশের উত্তম ঋতু এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়ে থাকে। গড় হিসেবে উষ্ণতম মাস হচ্ছে এপ্রিল। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়ে থাকে।

এসমেসামুদ্রিক বায়ুর প্রভাব দেশের দক্ষিণ থেকে উত্তর দিকে তাপমাত্রা অমান্য বই বেশি থাকে ।এপ্রিল মাসে গড় তাপমাত্রা কক্সবাজারে ২৭.৬৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং নারায়ণগঞ্জে ২৮.।৬৬ ডিগ্রি এবং রাজশাহীতে প্রায় ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে।

গ্রীষ্মকালের সূর্য উত্তর গোলার্ধ র কর্তক্লান্তি রেখার নিকটবর্তী হওয়ার বায়ুর চাপের পরিবর্তন হয় এবং বাংলাদেশের উপর দিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিম-মৌসুম বায়ুর প্রবাহিত হতে থাকে। এই সময়ে পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে শুকনো ও শীতল বায়ু প্রবাহিত হয়। এর ফলে এক ধরনের ঝড় সৃষ্টি হয় এ ঘরকে কালবৈশাখী বলা হয়।

এছাড়াও এপ্রিল ও মে মাসে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি নিম্নচাপের কারণে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল প্রায় বিভিন্ন ঘূর্ণিঝড়ের আক্রান্ত হয়। ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল সংঘটিত ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের বাংলাদেশের অনুকূলে বিশেষ চট্টগ্রাম উপকূলে ব্যাপক সম্পদে জীবনহানি গড়েছিল।

বর্ষাকাল

বাংলাদেশের জুন হতে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বর্ষাকাল। জুন মাসে শেষ দিকে মৌসুম বায়ুর আগমনের সাথে বাংলাদেশের বর্ষাকাল শুরু হয়। এ সময় সূর্য বাংলাদেশের ওপর লম্বভাবে কিরণ দেওয়ার এখানে অতিরিক্ত তাপ অনুভব হওয়ার কথা কিন্তু অধিক বৃষ্টিপাত হয় বলে তাপমাত্রা যে রূপ বৃদ্ধি পাওয়ার কথা সে রূপ বৃদ্ধি পায় না।

তবে সর্বদা উষ্ণ থাকে এই সময় কার গড় উষ্ণতা প্রায় ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বর্ষাকালের মধ্যে জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে সর্বোচ্চ বেশি গরম পড়ে। বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের ৫ ভাগের ৪ ভাগ বৃষ্টিপাত বর্ষা বর্ষাকালে হয়ে থাকে। এই সময়কার গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাপ সর্বনিম্ন ১১৯ সে মি এবং সর্বোচ্চ ৩৪০ সে মি।

দেশের পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে বৃষ্টিপাত ক্রমাগত বেশি হয়ে থাকে যেমন পাবনায় প্রায় ১১৪ সে মি ঢাকায় ১২০ সে মি কুমিল্লায় 140 সে মি শ্রীমঙ্গলে ১৮০ সেমি রাজশাহীতে ১৯০ সে মি বৃষ্টিপাত হয়।

ভারতের জলবায়ু

বিশাল আয়তের দেশ হওয়ার ভারতের জলবায়ু বিচিত্র। অক্ষাংশ সমুদ্র হতে দূরত্ব বায়ু প্রবাহ প্রভৃতির ভিন্নতার কারণে এর জলবায় ভিন্ন। ভারত মৌসুমী অঞ্চলে অবস্থিত। এ দেশের উষ্ণতা বৃষ্টিপাত আদ্রতা ইত্যাদি মৌসুমী বায়ু প্রবাহের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল।

উষ্ণতা ও বৃষ্টিপাতের পার্থক্যের উপর নির্ভর করে ভারতের ঋতুগুলো। যেমন শীতকাল গ্রীষ্মকাল বর্ষাকাল শরৎ ও হেমন্তকাল।

শীতকাল

শীতকালে সূর্য দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থান করায় সমগ্র ভারতের উত্তাপের পরিমাপ যথেষ্ট কমে যায়। ভারতের শীতকাল ডিসেম্বর হতে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয় এই সময়ে এ দেশের ওপর দিয়ে পূর্ব মৌসুম বায়ু প্রবাহিত হয়। হি মন্ডল থেকে নির্গত হাওয়া এবং স্থলভাগের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার বায়ু শুষ্ক ও শীতল।

হিমালয় পর্বতমালা উত্তর অঞ্চল জুড়ে প্রাচীরের নেই দন্ডায়মান থাকায় শুষ্ক ও শীতল বায়ু সরাসরি ভারতের প্রবেশ করতে পারে না ।এজন্য ভারতের শীতের কেবল থেকে রক্ষা পায। শীত ঋতুতে সমগ্র ভারতের আবহাওয়া মোটামুটি শুষ্ক শীতল আমদায়ক।আকাশ থাকে স্বচ্ছ নির্মল ও মেঘমুক্ত বাতাসের জলবায়ু বাষ্পের পরিমাপ কম থাকে।

গ্রীষ্মকাল

মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত ভারতে গ্রীষ্মকাল। একুশে মার্চ সূর্য দক্ষিণ গোলার্ধের থেকে রক্ষা নিরক্ষরেখায় আসে এবং তারপর ক্রমশ উত্তরে কর্কটক্রান্তি রেখার দিকে অগ্রসর হয়। সূর্যের উত্তর সঙ্গে সঙ্গে ভারতের তাপমাত্রা ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে। গঙ্গা নদীর উত্থকাই গড়ে ২৭ ডিগ্রী সে তাপমাত্রা পরিক্ষিত হয়।

যতই উত্তরে যাওয়া যাই ক্রমশ তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে এ সময় ভারতের উত্তর পশ্চিম মেরু অঞ্চলে তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সে পর্যন্ত উঠলেও গ্রীষ্মকালীন গড় তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সে এর বেশি হয় না। 

বর্ষাকাল

জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ভারতে বর্ষাকাল থাকি জুন মাসের শেষে একুশে জুন সূর্য কর্কটক্রান্তি রেখার উপর অবস্থান করার উত্তর ভারতের উত্তাপের পরিভাগ অত্যন্ত ৩২ ডিগ্রি সে এর উপরে বৃদ্ধি পায় তাপমাত্রা কমতে কমতে শেষ পর্যন্ত ২৭ ডিগ্রি সে এর নিচে নেমে যাই অতিরিক্ত তাপে উত্তর ভারতের পাঞ্জাব অঞ্চলে একটি প্রবল শক্তি সম্পন্ন নিম্নচাপ বলের সৃষ্টি হয় ।

দক্ষিণ পূর্ব আয়ন বায়ু নিরক্ষীয় নিম্নচাপ বলের প্রবেশ না করে পাঞ্জাবে অধিক শক্তি সম্পন্ন নিম্নচাপের প্রাণে সরাসরি পাঞ্জাবের দিকে অগ্রসর হয়। সমুদ্রের উপর দিয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে বলে এতে প্রচুর জলীয় বাষ্প থাকে।

হেমন্ত ও হেমন্তকাল

অক্টোবর-নভেম্বর দুই মাস ভারতের শর্ত হেমন্তকাল এই সময় দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী অধিক পরিবর্তন করে উত্তর ও পশ্চিম মৌসুমি বায়ুতে পরিণত হয়ে থাকে। ফলে ভারতের কোন কোন স্থানে ঘূর্ণিঝড়ের মাধ্যমে বৃষ্টিপাত হয়। পশ্চিমবঙ্গ তালিমনাড়ু উড়িষ্যা ও মেদিনীপুর উপকূলে এ সময়ে বৃষ্টিপাত হয়।

পশ্চিমবঙ্গে এ ঝড় কে আশিবনা ঝড় বলে। হেমন্তকালে শেষ দিকে ভারতের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতের প্রভাব ক্রমশ কম থাকে।

মায়ানমারের জলবায়ু

মায়ানমারের জলবায় ভারতীয় উপমহাদেশের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও ক্রান্তীয় মৌসুমী ধরনের। এ অঞ্চলে জলবায়ুর তে শীত গ্রীষ্ম এবং বর্ষায় তিনটি আলাদা স্পষ্ট মায়ানমারের জল্প ঋতু ভিত্তিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা করা হলো।

গ্রীষ্ম কাল 

মাস থেকে মে মাস পর্যন্ত মায়ানমারে গ্রীষ্মকাল এই সময়ে এদেশের অধিকাংশ স্থান অত্যন্ত উত্তাপ থাকে। গড় তাপমাত্রা প্রায় ২৯ ডিগ্রি সে এর কাছাকাছি পৌঁছে সূর্য উত্তর গোলার্ধে অবস্থান করে বিধায় এ সময় এশিয়া বিরাট নিম্নচাপের সৃষ্টি হয় এবং এই অঞ্চলে মৌসুমী বায়ু প্রবাহ শুরু হয়। এ সময় বৌমাতে ১৯ ডিগ্রি সেল এবং ই ইয়াঙ্গুনে প্রায় ২৭ ডিগ্রিসে তাপমাত্রা বিরাজ করে।

বর্ষাকাল

জুন থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত মিয়ানমারে বর্ষাকাল এ সময় দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু প্রবাহের এ অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে ইয়াঙ্গুনে বৃষ্টিপাত শুরু হয় এবং মাসের শেষ দিক থেকে এটি সারাদেশে বিস্তার লাভ করে।

অক্টোবর মাস পর্যন্ত এ বৃষ্টিপাত চলতে থাকে মেনমারের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ব্যাপক পার্থক্য পরিকৃত হয়। আরাকান ও টিনা সিরিম উপকূলের দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ২০০ ডিগ্রী সে মি পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে এ সময় দেশের সব উত্তরের পাহাড়িয়া অঞ্চলে তাপমাত্রা 80° সে মি পরিনাম বৃষ্টিপাত হয়।

শীতকাল

সূর্য দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থান করার উত্তর গোলার্ধের এশিয়ার মধ্যভাগে এক বিরাট উচ্চচাপের সৃষ্টি হয়। সেখান থেকে দক্ষিণ পূর্বদিকে সমুদ্র আপেক্ষিকত অধিক তাপমাত্রা যুক্ত অঞ্চলের নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়। ফলে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে প্রসারিত হয়। 

 উত্তরের শীতল বায়ু প্রবাহের প্রভাবে মায়ানমারের তখন বেশি ধাওয়ার কথা থাকলেও উত্তরাংশে পরিবর্তন অঞ্চলে উপস্থিতির কারণে পোখর আকার ধারণ করে না। এবার উপবাহ মার্চ মাস পর্যন্ত অবহিত থাকে এই সময়ে উত্তর মায়ানমারে উচ্চপর্বত্য এলাকায় তুষারপাত হয় এবং তাপমাত্রা হিমাংগরের কাছাকাছি চলে যায়।

নেপালের জলবায়ু

নেপালের জলবায়ু তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতের বিবেচনায় স্পষ্টিত দুইটি ঋতুর পরীক্ষিত হয় জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাপ বেঁচে থাকে। এজন্য এই সময় কালকে বর্ষাকাল হিসেবে বিবেচনা করা যায় জুলাই মাসে কাঠমান্ডু তাপমাত্রা থাকে ২৪.৪ ডিগ্রি সেল অন্যদিকে নভেম্বর থেকে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত সময় বৃষ্টিহীন থাকে। 

এ সময় তাপমাত্রা বেশ কম থাকে বলে শীতকাল হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তাপমাত্রা অতিরিক্ত বৃদ্ধি পাইনা এবং শীত গ্রীস্ময়ের তাপমাত্রা পার্থক্য খুব বেশি অনুভূতি হয় না। নেপালের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৪৫ সে মি যাই প্রায় পুরোটাই শঙ্কিত হয় জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক বিন্দু আশা করি আপনারা এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু বিস্তারিত জলবায়ু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। শুধু বাংলাদেশের জলবায়ু না এখানে ভারত ও মায়ানমার -নেপালের ও জলবায়ু সম্পর্কে আমরা জানতে পারবো। এই পোস্টটি যদি ভালো ভাবে পড়ে থাকি তাহলে আমরা চারটি  দেশের জলবায়ু সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে গেছি ।তো  আবারো দেখা হবে কোন আর্টিকেল সাথে যতক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বন্ধুমহল আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url